Sheikh Munshibari Baitun Nur Jame Mosque

Sheikh Munsi Bari Baitun Noor Jame Masjid is a beautiful mosque in Diabari, Uttara, Dhaka, Bangladesh. It has impressive architecture, ample space, and offers several amenities to worshippers. The mosque is well-maintained and clean, and it is a significant religious institution for the local Muslim community. The mosque also has an active community engagement, offering various religious and social programs throughout the year. However, it faces some challenges like traffic congestion and noise pollution. Nevertheless, it remains a peaceful and serene place of worship.

This Masjid is a very nice architecture at this kind of congested place. I have been there in morning and this Masjid is total peace.
This Masjid is a very good example for architecture in this congested place
This is an example and good example for brickwork how does it work and how you can make a simple thing very cheerful very smart and very functional.
Environmental flow are highly consider in this masjid

It's design is very good and architect got price for this design internationally

24*24 Tiles are used in the mosque

Very Nice architectural building.

Its a great place in earth.

Nice

Prayer Zone

Nice

Congratulation!! new imam & khatib of this masque.
Hazrat Hafez Maolana Mufti Ebrahim Hasan Saheb (hafi.)

মসজিদের স্থপতি একজন মহিলা (মেরিনা তাবাসসুম)-
নিঃসন্দেহে সাহসী উদ্যোগ। তাও কোন সাধারন স্থাপনা নয়; ২০১৪-১৬ সালের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা হিসাবে ‘আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার’ পুরস্কারের জন্য পৃথিবীব্যাপী চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়া ১৯টি স্থাপত্যের ১টি। এবার গাইবান্ধায় ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারের স্থপতি কাশেফ মাহমুদ চৌধুরীও এ পুরস্কারের জন্য চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন।

‘আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার’ যে কোন স্থপতির জন্য স্বপ্ন। পুরুস্কারের মূল্যমান এ অ্যাওয়ার্ডের গুরুত্ব সম্পর্কে কিঞ্চিত ধারণা দেয় (আগা খান অ্যাওয়ার্ডের মূল্যমান $১০০০,০০০ এবং নোবেল প্রাইজের মূল্যমান $১৫০০,০০০)। স্থাপত্যের ভুবনে অত্যন্ত সম্মানজনক এ পুরস্কারের জন্য এর আগেও দেশের তিনটি স্থাপনা নির্বাচিত হলেও সেগুলোর স্থপতি ছিলেন বিদেশি নাগরিক [গ্রামীণ ব্যাংক হাউজিং প্রোগ্রাম (১৯৮৭-৮৯), জাতীয় সংসদ ভবন (১৯৮৭-৮৯) এবং স্কুল ইন রুদ্রপুর (২০০৫-০৭)]। আগা খান ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্ক (একেডিএন) প্রতি তিন বছর পরপর ‘আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার’ পুরস্কার দেয়। এই পুরস্কারের জন্য মূলত স্থাপত্য ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব, পরিকল্পনা, ঐতিহাসিক সংরক্ষণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এ মসজিদে যেমন ঝকঝকে রোদের দেখা মেলে, তেমনি ঝম ঝম বৃষ্টি এখানে দারুন বর্ষার আবহ তৈরী হয়। বিশেষ বাতাস চলাচল ব্যবস্থা এখানকার তাপমাত্রা রাখে নিয়ন্ত্রিত। প্রাকৃতিক আলোর পর্যাপ্ত ব্যবাস্থা থাকায় দিনে কৃত্তিম আলোর প্রয়োজন হয় না। আকাশের আলো (Skylight) ছাড়াও পর্যাপ্ত দিবালোক (daylight) নিশ্চিত করতে ৪টি আলোক স্থল (light courts) আছে। ৮টি পেরিফেরাল কলামের (peripheral columns) উপর ভর করে মসজিদটি দাড়িয়ে। ছাদ থেকে এলোপাতাড়ি ও বৃত্তাকার দিনের আলো প্রবেশ পথ মেঝেতে অসাধারণ ও নান্দনিক প্যাটার্ন তৈরি করে। নির্মাণ উপকরণ স্থানীয় উৎস থেকে নেয়া। মসজিদটির নির্মাণ শৈলী সুলতানি স্থাপত্য রীতি দ্বারা অনুপ্রাণিত। সনাতন পদ্ধতির ইটের ব্যাবহারের সাথে সমকালীন স্থাপত্য রীতি মিশ্রিত হয়েছে।

আব্দুল্লাহপুর থেকে একদম কাছে। ৮/১০ মিনিটের সাইক্লিং পথ। ফায়দাবাদ ট্রান্সমিটারের মোড় থেকে ১ মিনিটের রাস্তা (বড় কোন ট্রান্সমিশন সেন্টার নয়, সচরাচর ২ ইলেকট্রিক পোলের মাঝে যে ট্রান্সমিটার দেখি, সে অনুসারে এ মোড়ের নামকরণ) ।