Ghoramara Post Office

Send Money reliably find a Western Union® Agent location at Ghoramara Head Postoffice Rajshahi, Rajshahi 6100 to thousands of locations around the world or directly to a bank ...

2nd largest post office in Rajshahi. This is Ghoramara post office but not tha GPO. GPO is located at Lakhsmipur, Rajshahi.

Yes it is real, I have gotten their services, and I am satisfied.

This is Orginal Place...Rajshahi's most well known and famous place it is.

Newly constructed wonderful building.

Popular post office at Rajshahi town

It is the central post office in Rajshahi City.

Nice & new building

Very nice service.

Ghoramara's nick name is:gpo

loverd this..
so glorious and good stuff

Old Post office

Wow

Graveyard for Muslims

NICE

Okay

Post Office

Good

হানিফ ডাকুয়ার সংক্ষিপ্ত জীবনী।
* আমার জন্ম তারিখ হচ্ছে ১৯৬২ সাল খুলনা ইস্পাহানি ভবনে।
* স্বাধীনতার সময় আমার ১০ বছর বয়স ছিল
* ৭১ সালে স্বাধীনতার যুদ্ধের সেই ভয়ঙ্কর সময় গুলো, পার করে আসলেও, কেন জানো আজও আমার মনে করে দেয় অনেক কিছুই।
*
আমার পিতা সরকারি দপ্তর সিভিল ডিফেন্স ছে কর্মরত ছিল, এই সুবাদে আমরা তিন ভাই ও আব্বা আম্মা সবাই, খুলনা শহরে সাউথ সেন্ট্রাল রোডের একটি বাড়িতে অবস্থান করি।
*
খুলনায় বহু আন্দোলন সংগ্রামের সাথে পেশাগত কাজে জড়িয়ে ছিলাম।
*
১৯৮৬ সালের খুলনা গল্লামারী এলাকায় পরিত্যক্ত রেডিও সেন্টার টি, খুলনা বিশ্ববিদ্যাল নির্মাণের জন্য বহুদিন আন্দোলন শেষে, সর্বদলীয় নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে, তৎকালীন শিল্পপতি
এ ইউ আহমেদের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় লেখা বোট টি রেডিও সেন্টারের গেটে লাগিয়ে আসি আমরা।
*
দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী এরশাদ শিকদারের বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ছবি ও সংবাদের জন্য, প্রতিদিন ও রাতে বিভিন্ন সময় ওর এলাকায় অবস্থান করতে হতো আমার।
*
১৯৯২ সালে এরশাদ শিকদারের নিয়ন্ত্রিত খুলনা স্টেশন রোডে এলাকায়, ভেজাল সিমেন্টের কয়েকটি কারখানায়, লুঙ্গি গেঞ্জি ও মাজায় গামছা বেঁধে এবং মাজায় ক্যামেরা লুকিয়ে রেখে ৭০ টাকার বিনিময়, দিনমজুরির কাজ করে নকল সিমেন্টের কারখানা ছবি ও সংবাদ আবিষ্কার করেছিল।
ঢাকা ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবদন ছবি প্রকাশ হওয়ার পর।
১৯৮৭ সালে নিজের অবস্থান ঠিক রাখতে জাতীয় পার্টির মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর গলায় মালা দিয়ে পাটিতে রোগ দেয়ার পর।
১৯৯২ সালে সৎ ভাইয়ের সহযোগিতায় ফের বি এমন পি তবে যোগ দেন।
*
১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের খুলনা জেলা শাখায় প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
*
২০০০ সালে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের যশোর জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
*
ফটো সাংবাদিকদের নতুন টেকনোলজি ডিজিটাল যুগে, আরও অনেক কিছু জানা দরকার, না হয়ত এখনকার সাংবাদিকরা অনেক পিছিয়ে পড়ে যাবে, এমনকি নিজের কর্মস্থান হারাতে পারে।
*
১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৬ই মে, মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ফারাক্কা লংমার্চে অংশ নেই, পদ্মা নদীর তীরবর্তী বিভাগীয় শহর রাজশাহী কলেজ মাঠ ও মাদ্রাসা মাঠে আমরা উপস্থিত হই এরপর ফারাক্কা বাঁধ অভিমুখী এই অভিযাত্রা শুরু করা হয়। যদিও মাওলানা ভাসানী সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের অভ্যন্তরে ফারাক্কা পর্যন্ত পদযাত্রার ঘোষণা দিয়েছিলেন তবু সরকারের পরামর্শে এই পদযাত্রা ১৭ই মে অপরাহ্নে ভারতীয় সীমান্তের কাছে কানসাটে গিয়ে শেষ করা হয।
*
১৯৭৭ সাল থেকে
আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংকে, মাইক্রোফিল্ম ক্যামেরা অপারেটিংয়ে
খুলনা ব্রাঞ্চে প্রথম, পরবর্তীতে
১৯৮০ সালে আমাকে বদলি করা হয় চিটাগং খাতুনগঞ্জ ও আগ্রাবাদ ব্রাঞ্চে।
১৯৮২ সাল চাকরি ছেড়ে খুলনায় চলে আসি।
খুলনায় এসে শিল্পপতি এ ইউ আহমেদের মালিকানাধীন, রুপসা ঘাটে
এ ফিশ লিমিটেড ইন্ডাস্ট্রির স্টিল এন্ড ভিডিও ক্যামেরা ম্যানে কর্মরত,
১৯৮৩ সাল থেকে ৯০ সাল পর্যন্ত
এর পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রিকায় এবং। আমার নিজস্ব ভিডিও ক্যামেরা থাকায় বিভিন্ন বিষয় ডকুমেন্টারির করার জন্য কাজ সুরু করী,তৎকালীন আমলে কোন প্রাইভেট টিভি চ্যানেল না থাকায় বিশেষ ক্ষেত্রে বিটিবিতে প্রচারের জন্য ফুটেজ দিতে হতো।
*
এরপর থেকে চলে জীবনের যুদ্ধে ,
খুলনা থেকে প্রকাশিত প্রথম
দৈনিক জনবার্তা পত্রিকায়,
১৯৮৪ সাল থেকে ৮৭ সাল পর্যন্ত
দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকায়,
১৯৮৭ সাল থেকে ৮৯ পর্যন্ত
দৈনিক ইনকিলাব দৈনিক প্রবাহ,
১৯৮৯ সাল থেকে ১৯৯২ সাল
দি ডেইলি স্টার ও দৈনিক প্রবাহ,
১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১৯৯৬ যশোর থেকে দৈনিক লোকসমাজ পত্রিকা প্রকাশের এক মাস পূর্বে সেপ্টেম্বর হতে, প্রধান ফটোসাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে বর্তমানে ২০২৩ সাল চলমান।
*
ফটো সাংবাদিকদের বলতে চাই পূর্বে যারা ফটোগ্রাফি করেছেন ফিল্ম ক্যামেরায়, যা বর্তমানে অতীত আগামীদিনের ফটোগ্রাফি অত্যাধুনিক যা চলমান,
তা হচ্ছে আধুনিকতার ফটোগ্রাফি আপনি যদি না করতে পারেন, এই পথ থেকে সরে যেতে হবে,
*
আমরা এক সোমায় ছবি তুলতে গেলে সাবজেক্ট দেখে দ্রুত শাটার স্পিড এবং কোন আলোতে কত অ্যাপচার, ক্যামেরার লেন্স ফোকাসিং করে সাবজেক্ট ও অবজেক্ট ক্যামেরায় কিলিককরা , যদি ফ্ল্যাম সেসহোয়ে যায় ফিরতে হোত বাড়িতে।
বর্তমানে ক্যামেরার লেন্স এর ইচ্ছায় সাবজেক্ট দেখে লেন্সে ফোকাসিং করছে তার ইচ্ছায়, আর আপনি ফ্রেম সঠিক রেখে শাটার টিপলেই ছবি মেমোরি কার্ডে।
*
আমার জীবন থেকে শুরু করে ফটো সাংবাদিকতার যত অর্জন আছে তার বেশিরভাগই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এবং অনেক কিছু খুঁজে পাচ্ছিনা তাই যা সংগ্রহে আছে সেগুলি স্মৃতির পাতায় ধরে রাখার চেষ্টা করছি।

এর ভেতরে আমি ঢুকিনি সুতরাং বেশি কিছু বলতে পারব না। তবে বাহির থেকে বেশ ছিমছাম।